কবিতাগুচ্ছ – অরিত্র চ্যাটার্জি
‘শর্টফিল্ম’ লিখছেন অরিত্র চ্যাটার্জি।
Fiction novels and poetry
“ইচ্ছে করছে কলমটাকে পুড়িয়ে ফেলি, দু’ভাগে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিই। শেষে কি না এই মৃত্যুদূতের অভিশাপ আমার জীবনেও থাবা বসালো?” – লিখছেন সৌরদীপ সৌমিত্র চৌধুরী।
“অতঃপর মানদাসুন্দরী দাসীর নাম খাতায় কলমে নথিভুক্ত হইল। শ্রীশ্রী জগদ্ধাত্রী আশ্রমের সর্বেসর্বা হইল মানদা।” ধারাবাহিক উপন্যাসের অন্তিম পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
সুবিমলবাবু জিজ্ঞাসা করিলেন, ‘কোথায় যাবে?’ মানদা কোনো উত্তর করিল না। মৃদু হাসিয়া বিদায় লইল। ধারাবাহিক উপন্যাসের সপ্তদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“পলু ও কলুর টনক তো নড়িল, তথাপি সর্বনাশ যা ঘটিবার ঘটিয়া গিয়াছে।” ধারাবাহিক উপন্যাসের ষোড়শ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“অকস্মাৎ সুবিমলবাবুর ক্রিয়াকর্মে ও বহিরাগত সাহেবসুবোদের আগমনে এবং তাহাদের মাতৃদেবীর ক্রমাগত অনুযোগে পলু ও কলুর টনক নড়িল।” কারা এই পলু ও কলু? ধারাবাহিক উপন্যাসের পঞ্চদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
বাজকেল্লার জঙ্গলে শিকার করতে গিয়ে কি ঘটলো ? মরীচিকার পঞ্চম পর্ব পড়তে থাকুন থার্ড লেনের পাতায় …
লেখা ও রেখায় সায়ন বিশ্বাস।
“হাম্পটি কি কভু ভাবিয়াছিল, এই গৃহ হইতে তাহাকে চলিয়া যাইতে হইবে? ডাম্পটি কি ভাবিয়াছিল হাম্পটির সহিত তাহার দূরত্ব বাড়িবে?” ধারাবাহিক উপন্যাসের চতুর্দশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“এই সন্তাপ সে নিজের ভিতরেই অবরুদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে, কখনো কাহাকেও ঘুণাক্ষরেও টের পাইতে দেয় নাই।” ধারাবাহিক উপন্যাসের ত্রয়োদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
একদিকে হাম্পটির তিনটি ছানা অনাদরে বেড়ে উঠছে, অন্যদিকে সুবিমলবাবুর মগজে চাড়া দিচ্ছে এক গভীর ষড়যন্ত্র!
ধারাবাহিক উপন্যাসের দ্বাদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“তদুপরি সেই অনির্বচনীয় কাণ্ডটি ঘটিয়া যাইল।” কি এমন ঘটল সেই বাড়িতে? ধারাবাহিক উপন্যাসের একাদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“I remember “cold fireworks”. I remember other things.”
– DS Maolalai writes on open skies, careful phrases, and making footprints on grass.