মানদাসুন্দরী দাসী ও হাম্পটিডাম্পটি (অন্তিম পর্ব) – তুষ্টি ভট্টাচার্য
“অতঃপর মানদাসুন্দরী দাসীর নাম খাতায় কলমে নথিভুক্ত হইল। শ্রীশ্রী জগদ্ধাত্রী আশ্রমের সর্বেসর্বা হইল মানদা।” ধারাবাহিক উপন্যাসের অন্তিম পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“অতঃপর মানদাসুন্দরী দাসীর নাম খাতায় কলমে নথিভুক্ত হইল। শ্রীশ্রী জগদ্ধাত্রী আশ্রমের সর্বেসর্বা হইল মানদা।” ধারাবাহিক উপন্যাসের অন্তিম পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
সুবিমলবাবু জিজ্ঞাসা করিলেন, ‘কোথায় যাবে?’ মানদা কোনো উত্তর করিল না। মৃদু হাসিয়া বিদায় লইল। ধারাবাহিক উপন্যাসের সপ্তদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“পলু ও কলুর টনক তো নড়িল, তথাপি সর্বনাশ যা ঘটিবার ঘটিয়া গিয়াছে।” ধারাবাহিক উপন্যাসের ষোড়শ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“অকস্মাৎ সুবিমলবাবুর ক্রিয়াকর্মে ও বহিরাগত সাহেবসুবোদের আগমনে এবং তাহাদের মাতৃদেবীর ক্রমাগত অনুযোগে পলু ও কলুর টনক নড়িল।” কারা এই পলু ও কলু? ধারাবাহিক উপন্যাসের পঞ্চদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“হাম্পটি কি কভু ভাবিয়াছিল, এই গৃহ হইতে তাহাকে চলিয়া যাইতে হইবে? ডাম্পটি কি ভাবিয়াছিল হাম্পটির সহিত তাহার দূরত্ব বাড়িবে?” ধারাবাহিক উপন্যাসের চতুর্দশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“এই সন্তাপ সে নিজের ভিতরেই অবরুদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে, কখনো কাহাকেও ঘুণাক্ষরেও টের পাইতে দেয় নাই।” ধারাবাহিক উপন্যাসের ত্রয়োদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
একদিকে হাম্পটির তিনটি ছানা অনাদরে বেড়ে উঠছে, অন্যদিকে সুবিমলবাবুর মগজে চাড়া দিচ্ছে এক গভীর ষড়যন্ত্র!
ধারাবাহিক উপন্যাসের দ্বাদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“তদুপরি সেই অনির্বচনীয় কাণ্ডটি ঘটিয়া যাইল।” কি এমন ঘটল সেই বাড়িতে? ধারাবাহিক উপন্যাসের একাদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“আজও সেই বৃষ্টিসিক্ত বৈকালের কথা স্পষ্ট মনে পড়ে।” ধারাবাহিক উপন্যাসের দশম পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“এই দোটানা লইয়া মানুষ যেইরূপ ইতস্তত হইয়া বিক্ষিপ্ত জীবন যাপন করে; বাকি সকল প্রাণীরাই বা ইহ নিয়ম বহির্ভূত হইবে কী করিয়া?” ধারাবাহিক উপন্যাসের নবম পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
”মানদার স্মরণে আসিল সেই প্রথম সাক্ষাতের কথা।” মানদা আর সুবিমলবাবুর সেই প্রথম দিনের কথাই লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য। এবার ধারাবাহিক উপন্যাসের অষ্টম পর্ব।
মানদা কিভাবে তার গিন্নীমার কাছে আশ্রয় পেলেন- ধারাবাহিক উপন্যাসের সপ্তম পর্বে সেই কাহিনীই লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।