ছদ্মজীবনী (পর্ব ৬/ অন্তিম পর্ব) ~ দিলীপ কুমার ঘোষ
ছদ্মজীবনী। অভিধানে এমন শব্দ নেই। অভিধানে না থাকলেও মানুষের জীবনী বা আত্মজীবনী কমবেশি ছদ্মজীবনী ছাড়া কিছু নয়।
দিলীপ কুমার ঘোষের উপন্যাস ছদ্মজীবনী। এবার ষষ্ঠ তথা অন্তিম পর্ব।
Novel
ছদ্মজীবনী। অভিধানে এমন শব্দ নেই। অভিধানে না থাকলেও মানুষের জীবনী বা আত্মজীবনী কমবেশি ছদ্মজীবনী ছাড়া কিছু নয়।
দিলীপ কুমার ঘোষের উপন্যাস ছদ্মজীবনী। এবার ষষ্ঠ তথা অন্তিম পর্ব।
ছদ্মজীবনী। অভিধানে এমন শব্দ নেই। অভিধানে না থাকলেও মানুষের জীবনী বা আত্মজীবনী কমবেশি ছদ্মজীবনী ছাড়া কিছু নয়।
দিলীপ কুমার ঘোষের উপন্যাস ছদ্মজীবনী। এবার পঞ্চম পর্ব
ছদ্মজীবনী। অভিধানে এমন শব্দ নেই। অভিধানে না থাকলেও মানুষের জীবনী বা আত্মজীবনী কমবেশি ছদ্মজীবনী ছাড়া কিছু নয়। …
দিলীপ কুমার ঘোষের উপন্যাস ছদ্মজীবনী। এবার চতুর্থ পর্ব
ছদ্মজীবনী। অভিধানে এমন শব্দ নেই। অভিধানে না থাকলেও মানুষের জীবনী বা আত্মজীবনী কমবেশি ছদ্মজীবনী ছাড়া কিছু নয়। …
শুরু হচ্ছে দিলীপ কুমার ঘোষের উপন্যাস ছদ্মজীবনী। এবার প্রথম পর্ব…
“কান পাত গো রাজা
তোমার সিংহাসনে ঘুন পোকাদের গান!
তোমার পতনধ্বনি শুনতে পাচ্ছ না?
তুমি মরবে বোকা রাজা!”
হাজির হচ্ছে রোমেল রহমানের ধারাবাহিক নভেলা – হাওয়ায় ঘুরপাক খাচ্ছে ‘চিন্তার স্বাধীনতা বা ভাবনার মুক্তি’ …. এবারের অংশ “ক-খ-গ”।
“অতঃপর মানদাসুন্দরী দাসীর নাম খাতায় কলমে নথিভুক্ত হইল। শ্রীশ্রী জগদ্ধাত্রী আশ্রমের সর্বেসর্বা হইল মানদা।” ধারাবাহিক উপন্যাসের অন্তিম পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
সুবিমলবাবু জিজ্ঞাসা করিলেন, ‘কোথায় যাবে?’ মানদা কোনো উত্তর করিল না। মৃদু হাসিয়া বিদায় লইল। ধারাবাহিক উপন্যাসের সপ্তদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“পলু ও কলুর টনক তো নড়িল, তথাপি সর্বনাশ যা ঘটিবার ঘটিয়া গিয়াছে।” ধারাবাহিক উপন্যাসের ষোড়শ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“অকস্মাৎ সুবিমলবাবুর ক্রিয়াকর্মে ও বহিরাগত সাহেবসুবোদের আগমনে এবং তাহাদের মাতৃদেবীর ক্রমাগত অনুযোগে পলু ও কলুর টনক নড়িল।” কারা এই পলু ও কলু? ধারাবাহিক উপন্যাসের পঞ্চদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“হাম্পটি কি কভু ভাবিয়াছিল, এই গৃহ হইতে তাহাকে চলিয়া যাইতে হইবে? ডাম্পটি কি ভাবিয়াছিল হাম্পটির সহিত তাহার দূরত্ব বাড়িবে?” ধারাবাহিক উপন্যাসের চতুর্দশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
“এই সন্তাপ সে নিজের ভিতরেই অবরুদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে, কখনো কাহাকেও ঘুণাক্ষরেও টের পাইতে দেয় নাই।” ধারাবাহিক উপন্যাসের ত্রয়োদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
একদিকে হাম্পটির তিনটি ছানা অনাদরে বেড়ে উঠছে, অন্যদিকে সুবিমলবাবুর মগজে চাড়া দিচ্ছে এক গভীর ষড়যন্ত্র!
ধারাবাহিক উপন্যাসের দ্বাদশ পর্ব। লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।